শনিবার ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ২৩ কার্তিক ১৪৩২
প্রকাশিত: ২০২৫-১০-৩০ ১৬:৪৭:৫৮
টাঙ্গাইল দর্পণ অনলাইন ডেস্ক:
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সংগঠন ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’র প্রতিনিধিদল নতুন বেতন কাঠামো নিয়ে পে- কমিশনের সঙ্গে মতবিনিময় করেছে। তারা এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বনিম্ন বেতন ৩০ হাজার ও সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার টাকা করাসহ ১০ দফা উপস্থাপন করেছেন।
সচিবালয়ে বেতন কাঠামো নিয়ে পে-কমিশনের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় বৃহস্পতিবার সকালে এ প্রস্তাব তুলে ধরবেন জোটের প্রতিনিধিরা। প্রস্তাবে গ্রেড-১ এর কর্মকর্তাদের মূল বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার টাকা করার সুপারিশ করা করতে অনুরোধ জানানো হয়। এছাড়া গ্রেড-২ এ ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা, গ্রেড-৩ এ ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা, গ্রেড-৪ এ ১ লাখ ১০ হাজার টাকা, গ্রেড-৫ এ ৯৫ হাজার টাকা, গ্রেড-৬ এ ৮০ হাজার টাকা, গ্রেড-৭ এ ৭০ হাজার টাকা, গ্রেড-৮ এ ৬২ হাজার টাকা করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। আর গ্রেড-৯ এ ৫৫ হাজার টাকা, গ্রেড-১০ এ ৫০ হাজার টাকা, গ্রেড-১১ এ ৪৫ হাজার টাকা, গ্রেড-১২ এ ৪০ হাজার টাকা, গ্রেড-১৩ এ ৩৫ হাজার টাকা, গ্রেড-১৪ এ ৩০ হাজার টাকা মূল বেতনের প্রস্তাব দেন এমপিওভুক্ত জোটের প্রতিনিধিরা।
প্রস্তাবিত ১০ দফা
১. এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের প্রারম্ভিক বেতন প্রস্তাবিত নবম গ্রেডে দিতে হবে।
২. বাড়িভাড়া সরকারি চাকরিজীবীদের মতো মূল বেতনের ৪০-৭০ শতাংশ হারে দিতে হবে।
৩. উৎসব ভাতা বা বোনাস মূল বেতনের সমপরিমাণ দিতে হবে।
৪. বৈশাখী ভাতা মূল বেতনের সমপরিমাণ দিতে হবে।
৫. বিএড আইন বাতিল করতে হবে।
৬. কমিটি প্রথা বিলুপ্ত করতে হবে।
৭. অবসর ফান্ড ও কল্যাণ ট্রাস্টের টাকা অবসরের ৬ মাসের মধ্যে দিতে হবে।
৮. শিক্ষক/কর্মচারীদের রেশন সুবিধায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
৯. শ্রান্তি বিনোদন ভাতা ও সুবিধা দিতে হবে।
১০. এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ করতে হবে।