করোনার ঝুঁকি নিয়েই ঢাকা ছাড়ছে মানুষ

করোনার ঝুঁকি নিয়েই ঢাকা ছাড়ছে মানুষ

করোনার ঝুঁকি নিয়েই ঢাকা ছাড়ছে মানুষ

পদ্মা ব্রীজ ও বিদ্যুৎ বিভাগের পিলারের কারণে নদীর পরিবর্তন হয়েছে। বড় প্রাকৃতিক বিপর্যয় না হলে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হবে না।

নিজস্ব প্রতিবেদক

ঈদের বাকি আরও ৫দিন। তবে এরই মধ্যে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ। রাজধানীর বাস টার্মিনালগুলোতে ঘরমুখো মানুষের ভীড় দেখা গেছে। অনেকেই কঠোর বিধিনিষেধের কারণে এতোদিন বাধ্য হয়ে ঢাকায় ছিলেন। তাই স্বজনদের সাথে ঈদ উদযাপন কিংবা জরুরি প্রয়োজনে বাড়ি যাচ্ছেন।

অনেক যাত্রীদের দাবি, সরকার নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে বেশি ভাড়া দিয়ে তাদের বাড়ি যেতে হচ্ছে। তবে দীর্ঘ অপেক্ষা করেও টিকিট না পাওয়ার আক্ষেপও আছে কারও কারও।

এদিকে কমলাপুর রেল স্টেশনে টিকিট ছাড়া কোনো যাত্রীকে ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না। এছাড়া নৌপথেও গ্রামের উদ্দেশ্যে ছুটেছে মানুষ। ফেরিতে মানা সম্ভব হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। 

বৃহস্পতিবার কমলাপুর রেলস্টেশন পরিদর্শনে গিয়ে রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, আন্তনগর ট্রেনে স্বাস্থ্যবিধি মানা হলেও লোকাল ট্রেনে তার ব্যত্যয় হচ্ছে।

অন্যদিকে তীব্র স্রোতের কারণে এবার ঈদ যাত্রায় শিমুলিয়া কাঁঠালবাড়ি রুট পাড়ি দিতে সময় লাগবে অন্তত এক-দেড় ঘণ্টা বেশি। তবে যাত্রী ভোগান্তি কমাতে বহরে যুক্ত হয়েছে নতুন ফেরি।

সোজা পথে শিমুলিয়া কাঁঠালবাড়ি রুটের দূরত্ব ১১ কিলোমিটার হলেও তীব্র স্রোতের কারণে কিছুটা পথ ঘুরে প্রায় ১৬ কিলোমিটার পাড়ি দিতে হচ্ছে নৌযানকে। ফেরির পাশাপাশি ৮৭টি লঞ্চ চলে এই রুটে। তবে বন্ধ থাকবে স্পিডবোর্ড যাত্রী পারাপার।

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী জানান, পদ্মা ব্রীজ ও বিদ্যুৎ বিভাগের পিলারের কারণে নদীর পরিবর্তন হয়েছে। বড় প্রাকৃতিক বিপর্যয় না হলে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হবে না।

বাংলাদেশ জার্নাল/আরএ

© Bangladesh Journal


from BD-JOURNAL https://www.bd-journal.com/bangladesh/167281/করোনার-ঝুঁকি-নিয়েই-ঢাকা-ছাড়ছে-মানুষ